Saturday, May 24, 2025

বাংলাদেশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং ম্যাচ ড্র, ম্যাচ সেরা রাকিবুল।

চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলের মধ্যকার প্রথম চারদিনের ম্যাচটি ড্র হয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে, টাইমস বাংলাদেশ: চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলের মধ্যকার...
Homeউত্তর জনপদঅতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ পিপিএম-সেবা পদকে ভূষিত।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ পিপিএম-সেবা পদকে ভূষিত।

নীলফামারীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ পিপিএম-সেবা পদকে ভূষিত।

ঢাকা, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | TIMES BANGLADESH
পুলিশ সপ্তাহ ২০২৫ উপলক্ষে বাংলাদেশ পুলিশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম)-সেবা পদকে ভূষিত হয়েছেন নীলফামারীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ। গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং জনবান্ধব পুলিশিং কার্যক্রমে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি এই সম্মান অর্জন করেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ পিপিএম-সেবা পদকে ভূষিত।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ পিপিএম-সেবা পদকে ভূষিত।

পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স অডিটোরিয়ামে এই পদক প্রদান করেন। এ বছর মোট ৬২ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও র‍্যাব সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) ও প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, যা গত দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন সংখ্যা।

পিপিএম-সেবা পদক বাংলাদেশ পুলিশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা, যা অপরাধ দমন, গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্ত, দক্ষতা, দায়িত্ববোধ, সততা ও শৃঙ্খলার জন্য প্রদান করা হয়। পদকপ্রাপ্তরা এককালীন ৭৫,০০০ টাকা এবং মাসিক ১,৫০০ টাকা ভাতা পান।

পদকপ্রাপ্তির পর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ মহান আল্লাহ, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, সহকর্মী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “এই সম্মান আমাকে আরও দায়িত্বশীল ও জনবান্ধব পুলিশিংয়ে অনুপ্রাণিত করবে।”

পুলিশ সপ্তাহ ২০২৫-এর অন্যান্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ইউনিটের উপস্থাপনা, নাগরিক সংলাপ, অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পুনর্মিলনী এবং পুয়ানাক মেলা। এ বছর পুলিশ সপ্তাহ ২৯ এপ্রিল শুরু হয়ে ২ মে পর্যন্ত চলবে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদের এই অর্জন নীলফামারী জেলা পুলিশের জন্য গর্বের বিষয় এবং ভবিষ্যতে আরও জনবান্ধব ও পেশাদার পুলিশিংয়ের পথে অনুপ্রেরণা জোগাবে।

 

RELATED ARTICLES

Most Popular